মহাভারতের নিবিড় পাঠ

মহাভারতের নিবিড় পাঠ

মহাভারতকে বলা হয়ে থাকে  শ্রুতিরূপ জোৎস্না, বলা হয়ে থাকে পঞ্চমবেদ। এতে এই মহাকাব্যটির প্রচ্ছদ মোড়া হয়ে যায় ধর্ম-ভাবুকতায়। আবার মহাভারতকে ইতি-আস অর্থাৎ ইতিহাস রূপেও তাঁর চরিত্রকে শনাক্ত করা হয়ে থাকে। সুব্রত কুমার দাস মহাভারতকে বলেছেন, আমার মহাভারত। আমার মহাভারত মানে যা তাঁর নিজস্ব অধীত বিদ্যার ফল তাই তিনি পরিবেশন করেছেন প্রজ্ঞার পানপাত্রে।

মহাভারত নিয়ে প্রশংসনীয় গ্রন্থ

মহাভারত নিয়ে প্রশংসনীয় গ্রন্থ

অনুসন্ধানী লেখক সুব্রত কুমার দাস তাঁর জীবানচরণের নীরিক্ষাধর্মী বহুমাত্রিক আলোচনার ঘনত্বে মেপে গ্রন্থখানি রচনা করেছেন। এখানে চেতনাবোধের নান্দনিকতা যেন সহজবোধ্য ও সরল শিল্পের টেরাকোটা। ধর্ম, ইতিহাস ও সাহিত্যের অন্তরলোক অভিনব শব্দের কাঠামোর ঐশ্বর্যে মোড়া ঐতিহ্য পুরাণ প্রত্যয় দ্বারা সংযুক্ত। নির্দ্বিধায় অনেক তথ্যের সমৃদ্ধি সম্ভারে সরল পরিমার্জনে এঁকেছেন প্রবন্ধের অনুসন্ধিৎসু শিল্পরূপ।