মম কাজী

স্বদেশ থেকে বহুদূরে পশ্চিমের ঠান্ডার দেশ কানাডায় বসবাস লেখক, অনুবাদক মম কাজীর। দেশের ভিকারুননিসা নূন স্কুল ও কলেজ থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা দিয়েই পাড়ি জমান বিদেশে। টরন্টোর মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি থেকে ডিগ্রী অর্জন করে বর্তমানে কর্মরত আছেন।

বাংলা ভাষা এবং সাহিত্যের প্রতি প্রেমের টানেই প্রতিদিনই কিছু না কিছু পড়ছেন। আশেপাশের মানুষের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং চারপাশের ঘটনা তার লেখার মূল উপজীব্য। লেখার উদ্দেশ্য সমাজসংস্কার এবং সাম্যতা। লেখালিখির মাধ্যমে জয় করেছেন টরন্টোর মানুষের মন। তাঁর দু’টি অনুবাদ গ্রন্থ রয়েছে। 

মম কাজী’র বইসমূহ

চড়ুই

মম কাজী’র লেখাসমূহ

অশ্বেত বিদেশি
রিভিউ

অশ্বেত বিদেশি

স্যার বড় বড় চোখ করে খুব উৎসাহের সাথে যখন ঝর্ণা চ্যাটার্জী সম্পর্কে বলছিলেন, তখন তাঁর  অজান্তেই আমি বুঝেতে পেরেছিলাম তিনি এক দুর্লভ রত্নের সন্ধান পেয়েছেন। লেখক নয় বরং ব্যক্তি ঝর্ণা চ্যাটার্জীর সম্পর্কে জানার একটা তৃষ্ণা বোধ করতে থাকি। তাই যখন জানতে পারলাম তাঁর লেখা “একটি বাঙালী মেয়ের কানাডার জীবন- কাহিনী” স্যারের হাতে এসে পৌঁছেছে তখন আর লোভ সামলাতে পারলাম না। একটি কপি সংগ্রহ করলাম। এরপরে কোনও এক অলস দিনে বইটি খুলে যে হাতে নিলাম – একদম ব্যাক পেজের ঝর্ণা চ্যাটার্জীর সৌম্য মুখদর্শনের আগে আর নামিয়ে রাখতে পারলাম না। 

কানাডা: রূপালী সৌন্দর্যের দেশ
প্রবন্ধ

কানাডা: রূপালী সৌন্দর্যের দেশ

কানাডার জনসংখ্যা ৩৮.৯৩ মিলিয়ন – অর্থাৎ প্রায় চার কোটির কাছাকাছি। এর আয়তন ৯,৯৮৪,৬৭০ বর্গ কিলোমিটার। প্রতি চার বর্গ কিলোমিটারে এখানে মাত্র একজন মানুষ বাস করেন। কেবলমাত্র ধারণা দেওয়ার জন্য বলছি কানাডার মাঝে প্রায় ৬৮টি বাংলাদেশকে ঢোকানো যাবে। দেশটিতে ১০ টি প্রদেশ এবং ৩টি টেরিটোরি রয়েছে।
কানাডার ভৌগলিক বিস্তৃতি যেমন মনোমুগ্ধকর তেমনি বৈচিত্র্যময়। দেশটি অত্যাশ্চর্য প্রাকৃতিক বিস্ময় যেমন নায়াগ্রা জলপ্রপাত, ব্যানফ ন্যাশনাল পার্ক এবং ইউকনের নর্দান লাইটস নিয়ে সমৃদ্ধ। প্রাকৃতিক আশ্চর্যের মহাদেশ উত্তর আমেরিকার উত্তরঅংশে অবস্থিত। আটলান্টিক থেকে প্রশান্ত মহাসাগর পর্যন্ত প্রসারিত কানাডা – যা বৈচিত্র্যময় হিসাবে অত্যাশ্চর্য।